রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০১৪

অদ্ভূত ছেলের অদ্ভূত কাহিনী

অদ্ভূত শহরের ছেলে বড্ড অদ্ভূত,
কুয়াশাঘেরা প্রবল প্লাবনে হত উদ্ভূত।
রাতের নীল জোঁছনাতে করত চলাচল,
এভারেষ্টের চূঁড়াতে রাখতো নিজের দখল।
পৃথিবী হয়ে ঘুড়ে-বেড়াত আপন নিজ অক্ষে,
গ্রহ-নক্ষত এসে দাঁড়াতো স্বয়ং তার কক্ষে।
তীর চুঁড়ে নিশান দেখাতো ভূবনের চিত্রে,
শর্ত কিছু মেলাতো ডানা তার-ই কেবল ক্ষেত্রে।
তার বেলায় ছিল না মূল্য শক্ত-নরম স্তরে,
তবু কেন আঁধারবেলা আসতো পক্ষান্তরে।
হীরক পরিচয়ের দামী পাথরে সৃষ্ট বাহ্যিকতা,
জায়গা করার ছিল না বনে আদ্য প্রয়োজনীয়তা।
স্থীর দেহের অস্থীর মনে আলাদা সকল খন্ড,
ক্ষত-বিক্ষত অঙ্গ আঘাতে অযথা লন্ডভন্ড।
ভাঙ্গা কিন্তু মন প্রায় ভীষণ তার শক্ত,
ভেসে আসে ভেলায় ঘ্রাণ প্রাণেতে অতিরিক্ত।
সভ্যতার বিকাশ হল সাথে সে হল সভ্য,
নিশিতে করত খেলা সামগ্রী চন্দ্র নারীর দ্রব্য।
হাজারো কালোর ভেতরে অন্ধকার প্রিয় প্রছন্দ,
মিলনের ডাকে হত কেবল কবিতা হয়ে ছন্ধ।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন